শার্শা উপজেলা জামায়াতের ২৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

এবিসি নিউজ: যশোরে শার্শায় একটি নাশকতার পরিকল্পনা ও বিস্ফোরকদ্রব্য মামলার চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। তদন্ত কর্মকর্তা শার্শা থানার এসআই দিবাকর মালাকারের দেয়া চার্জশিটে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক জেলা আমীর মাওলানা আজিজুর রহমানসহ ২৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। পড়ুন>>>কালীগঞ্জে যাত্রীবাহি বাস উল্টে ১৫ জন হাসপাতালে
অভিযুক্তরা হলেন, শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া গ্রামের মাওলানা আজিজুর রহমান, ধান্যতাড়া গ্রামের রুহুল আমিন, আল আমিন হোসেন, টেংরালী গ্রামের বজলুর রহমান, শাহজাহান কবির, শিমুল হোসেন, লুৎফর রহমন, জিরেনগাছা গ্রামের সাদেক আলী ওরফে সাদিরুল, নিশ্চিন্তপুর গ্রামের পরভীনা খাতুন, পান্তাপাড়া গ্রামের তৌহিদুজ্জামান, রামচন্দ্রপুর গ্রামের ইব্রাহিম হোসেন কাজী, দূর্গাপুর গ্রামের মুনতাজ হোসেন মোড়ল, দীঘা গ্রামের আব্দুল মাজেদ, গোকর্ণ গ্রামের আলমগীর হোসেন, মুকবুল হোসেন, নৈহাটি গ্রামের মিজানুর রহমান মিজান, বসতপুর গ্রামের ওসমান আলী, সাদেক আলী, বাগআঁচড়া গ্রামের সিরাজ হোসেন, আব্দুর রশীদ, বশতপুর ১ নম্বর কলোনীর জয়নাল আবেদিন, আনোয়ার হোসেন, বসতপুর গ্রামের মনির হোসেন, ইয়াছিন হোসেন, অগ্রভুলোট গ্রামের অয়েজকুরুনী, সাহেব আলী ও কেশবপুরের শিকারপুর গ্রামের আসাদুল্লাহ আল গালিব।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে নিজামপুর কওমী মাদ্রাসা মাঠে জড়ো হয়েছে। পুলিশ সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ঘটনাস্থলে গেলে জামায়াত-বিএনপির কয়েকজন পলিয়ে যায়। এ সময় রুহুল আমিনকে আটক ও একটি ওয়ান শ্যুটারগান, এক রাউন্ড গুলি, ৬টি হাতবোমা, ৫টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে শার্শা থানার এসআই হাসান আলী বাদী হয়ে ১৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে নাশকতার পরিকল্পনা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা করেন। তদন্ত শেষে ওই ২৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।
খুলনা বিভাগ